ঢাকা শনিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক  photo আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ৩০-১১-২০২৩ দুপুর ১২:১৯

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন। সাবেক এই মার্কিন শীর্ষ কূটনীতিক একজন নোবেলজয়ী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ নভেম্বর) ১০০ বছর বয়সে মারা যান তিনি।বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিতর্কিত নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী এবং প্রভাবশালী কূটনীতিক হেনরি কিসিঞ্জার বুধবার মারা গেছেন বলে কিসিঞ্জার অ্যাসোসিয়েটস ইনকর্পোরেটেড জানিয়েছে।

কিসিঞ্জার অ্যাসোসিয়েটস জানিয়েছে, সাবেক দুই মার্কিন প্রেসিডেন্টের অধীনে কাজ করে মার্কিন পররাষ্ট্র নীতিতে ব্যাপক প্রভাব রেখে যাওয়া এই কূটনীতিক কানেকটিকাটে তার বাড়িতে মারা গেছেন।

রয়টার্স বলছে, চলতি বছরের মে মাসেই শতবর্ষ পার করেন হেনরি কিসিঞ্জার। কিন্তু এরপরও নানা কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন তিনি। তিনি হোয়াইট হাউসে মিটিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন, নেতৃত্বের শৈলীর ওপর একটি বই প্রকাশ করেছিলেন এবং উত্তর কোরিয়ার সৃষ্ট পারমাণবিক হুমকি সম্পর্কে সিনেট কমিটির সামনে সাক্ষ্যও দিয়েছিলেন।

আর ২০২৩ সালের জুলাই মাসে তিনি চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সাথে দেখা করতে আকস্মিক সফরে বেইজিংয়ে যান।

১৯৭০-এর দশকে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের অধীনে সেক্রেটারি অব স্টেট তথা পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সময় তৎকালীন সময়ের বহু যুগ-পরিবর্তনকারী বৈশ্বিক ইভেন্টে তার হাত ছিল।

তার প্রচেষ্টায় চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনা, মার্কিন-সোভিয়েত অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আলোচনা, ইসরায়েল এবং তার আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে সম্প্রসারিত সম্পর্ক এবং উত্তর ভিয়েতনামের সাথে প্যারিস শান্তি চুক্তি ছিল তার সেই কূটনৈতিক দক্ষতারই প্রমাণ।

১৯৭৪ সালে নিক্সনের পদত্যাগের পর মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির প্রধান স্থপতি হিসেবে কিসিঞ্জারের রাজত্ব অনেকটা ক্ষয় হয়ে যায়। তারপরও প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ডের অধীনে তিনি কূটনৈতিক শক্তি হিসেবে কাজ করেছেন এবং তার বাকি জীবনজুড়ে কূটনীতি-সংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে তিনি দৃঢ় মতামত প্রদান অব্যাহত রেখেছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ২৭ মে হেনরি কিসিঞ্জার তার শতবর্ষ উদযাপন করেন। মার্কিন ইতিহাসে তিনিই একমাত্র কর্মকর্তা যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে উভয় দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়া তাকে মার্কিন কূটনীতির পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পররাষ্ট্রনীতির বিষয়ে তার বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি ১৯৭০-এর দশকে তৎকালীন বিশ্ব বাস্তবতায় বিস্তৃত পরিসরে ওয়াশিংটনের নীতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল।

এমএসএম / এমএসএম

কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

বাংলাদেশ-ইতালি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

কৃষি উপদেষ্টার লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সাথে মহাপরিচালক কু ডংইউ (Qu Dongyu) বৈঠক অনুষ্ঠিত

শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণে OIC-এর উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ: ষষ্ঠ ওআইসি শ্রম মন্ত্রীদের সম্মেলনে শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা

বিধ্বস্ত ঘরবাড়িতে ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা

যু*দ্ধ বিরতি চুক্তি সই, শান্তির ইঙ্গিত গাজায়

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্বালানি ও অবকাঠামো মন্ত্রীর সাথে নৌপরিবহন উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

আইএমও) মহাসচিব আর্সেনিও ডোমিনগেজ এর সাথে নৌপরিবহন উপদেষ্টার বৈঠক

নৌপরিবহন উপদেষ্টার দুবাইয়ে World Maritime Day Parallel Event-এ অংশগ্রহণ

জাতিসংঘ বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের প্রস্তুতির স্বাধীন মূল্যায়নে সহায়তা করবে

মঙ্গলবার রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের উচ্চ-স্তরের সম্মেলন

বাংলাদেশ ও তুরস্ক ইসলামে নারী বিষয়ক বৈশ্বিক সম্মেলনের নেতৃত্ব দেবে

দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলে স্বল্প খরচে, জলবায়ু-সহনশীল আবাসনের আহ্বান জানিয়েছেন অধ্যাপক ইউনূস